প্রতিদিন ২ চা–চামচ কালোজিরা মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়। রক্তশূন্যতায়: কালোজিরা মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ। ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: ফুসফুসের যাবতীয় রোগে কালোজিরা মধু উপকারী।
কালোজিরা মধুর বৈশিষ্ট্যঃ কালোজিরা ফুলের মধু দেখতে গাড় কালচে রঙের হয়ে থাকে, এটি খেতে গুড়ের মত স্বাদ হয়ে থাকে। নন প্রসেস ‘র’ কালোজিরা ফুলের মধুর উপরি অংশে ফেনা দেখা দিতে পারে। এর উপাদানে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। এতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই।
প্রতিদিন ২ চা–চামচ কালোজিরা মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়। রক্তশূন্যতায়: কালোজিরা মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ। ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: ফুসফুসের যাবতীয় রোগে কালোজিরা মধু উপকারী।
কালোজিরা মধুর বৈশিষ্ট্যঃ কালোজিরা ফুলের মধু দেখতে গাড় কালচে রঙের হয়ে থাকে, এটি খেতে গুড়ের মত স্বাদ হয়ে থাকে। নন প্রসেস ‘র’ কালোজিরা ফুলের মধুর উপরি অংশে ফেনা দেখা দিতে পারে। এর উপাদানে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। এতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই।